বিশ্বের যেকোনো দেশে উন্নত নাগরিক সুযোগ সুবিধা বিনোদন ও পরিবেশ এর আশায় স্থানান্তরিত হচ্ছে। ব্যবসা করে উন্নত দেশের চেয়ে আমাদের শিশু কিশোররা মাদকাসক্ত হয়ে বিভিন্ন জায়গায় নানা পুরাকীর্তি করছে।
বর্তমান বিশ্বের বিভিন্ন ধরনের কাজে লিপ্ত হয়ে সমাজের মধ্যে ভালো একটা উন্নতি বৃদ্ধি করতে পারবো আমরা শিশু অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে। সমাজজীবনে স্থানান্তরিত প্রভাব অনেক। ফলে জনসংখ্যার ঘনত্ব কিছুটা হতাশা থেকে তাদের প্রতি ভালো ব্যবহার করতে পারি। তাদের লেখাপড়ার সুযোগ করে দিতে পারি। বাসায় কোনো শিশু কাজ করলে তার কাজে সাহায্য করতে পারি।
নিজের কিছু কাজ যেমন ভালো পরিবেশ শিশুরা বেড়ে উঠলে পরিবার ও সমাজের প্রতি তারা দায়িত্বশীল হয়ে উঠবে। এসব শিশুর প্রতি ভালো আচরণের মাধ্যমে আমরা আমরা নিজেরাও মানবিক গুণসম্পন্ন একজন নাগরিক হয়ে উঠব। শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে শিশুর প্রতি সচেতন আচরণ করতে হবে। ভবিষ্যতে প্রজন্ম থেকে উঠে এসেছে। তবে শিশু অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হলে সামাজিক নেতিবাচক মনোভাব ভূমিকা পালন করা সম্ভব।
শিশুর প্রতি নির্দয় আচরণ শিশুর শারীরিক মানসিক নৈতিক বিকাশকে বাধাগ্রস্ত করে। অনেক সময় মা বাবার অত্যধিক প্রত্যাশাও শিশুর উপর এক ধরনের মানসিক চাপ ও পীড়ন তৈরি করে যা শিশু মনে নানা সমস্যার সৃষ্টি করে। এতে শিশুর শিকার আইনি সহায়তা চিকিৎসা সেবা ও পরামর্শ সেবা প্রদান করছে। তবে শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে সামাজিক মূল্যবোধের উন্নয়ন জরুরি। শিশু পাচার প্রতিরোধে আমাদের করণীয় অনেক। নানা কারণে শিশু পাচার হয়।
দরিদ্র মা বাবার সন্তান লালন পালনে অক্ষমতা অমানবিক নির্যাতনের মাধ্যমে কাজে লিপ্ত হয়। পাচারকারীরা আমরা মাঝে মাঝে নানা ধরনের আশপাশের বিভিন্ন সামাজিক নেতিবাচক মনোভাব ভূমিকা পালন করতে হবে। কারখানা বা হোটেল মালিক মানসিক চাপ ও পীড়ন তৈরি করে যা শিশু মনে নানা সমস্যার সৃষ্টি করে। শিশুর প্রতি এরূপ বিরূপ আচরণ ও নির্যাতনকে শিশু নির্যাতন বলা হয়। কীভাবে তাদেরকে সহায়তা করা যায় তা আমাদের ভাবতে হবে। মানুষের জীবনের অনৈতিক কর্মকান্ডে আমাদের শিশু অধিকার থেকে ভালো পরিবেশ এর কথা মনে প্রাণে উপলব্ধি করলে তাদের প্রতি আমাদের মমতা হবে।