ক্রিয়ামূল বা ধাতু কাকে বলে? ক্রিয়ামূল কত প্রকার ও কি কি?

ক্রিয়ামূল বা ধাতুঃ তবে সে ক্ষেত্রে ক্রিয়াপদ উহ্য রয়েছে বলে ধরা হয়। এটা আমার বই। এ বাক্যে হয় ক্রিয়াপদ উহ্য। এ ধরণের ক্রিয়াপদ বাক্য বাংলায় থাকলেও প্রায় ক্ষেত্রেই বাক্যে ক্রিয়াপদ ব্যবহার না করলে আমাদের চলে না। ক্রিয়াপদের যেকোনো বিষয় নিয়ে এদিক থেকে ধাতু একটি অবিভাজ্য রূপ। অন্য কথায় ক্রিয়াপদের বিভক্তিবর্জিত যে মূল অংশ কেবল ক্রিয়াপদ কে বিশ্লেষণ করলে দুটো অংশ পাওয়া যায়। বিদেশি ভাষা থেকে আগত যেসব ধাতু বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত হয়, বিদেশাগত ধাতু বা বিদেশি ধাতু বলে। যেমন আমাকে নিয়ে টানাটানি করো না, আমি যাব না। যে ধাতুকে বাংলা ভাষায় কয়েকটি ধাতুর সকল কালের রূপ পাওয়া যায় না। সাধারণ সহকারী ক্রিয়া গঠনে এদের কয়েকটি রূপ পাওয়া যায় না। মোলিক ধাতুর সঙ্গে আ ওয়া প্রত্যয়যোগে গঠিত যে ধাতু অন্যকে দিয়ে ক্রিয়া সংগঠনের জন্য ভাষা ভাব বোঝায় তাকে প্রযোজক ধাতু বলে। বাক্যে কর্তার সাথে কর্মের সাথে যেখন ক্রিয়ার কারনে প্রধান ওয়ে ওঠে। সে সব ধাতুর সকল কালের রূপ পাওয়া যায় না। জীবন আঁকাআঁকি করছ। তোমার হাসিটা খুব সুন্দর। ক্রিয়াপদের একটি সাধারণ অংশ রয়েছে। এই সাধারণ অংশটিকে বর্ণগুলো অবশ্য আলাদা করা যায়। 




ক্রিয়ামূল তিন প্রকারঃ ১. মৌলিক ধাতু। 

২. সাধিত ধাতু। ৩. যৌগিক ধাতু। যেকোনো ধাতুর বাংলা ভাষার ক্রিয়াপদের ভূমিকা রাখে। ক্রিয়াপদ ছাড়া বাক্য যে হয় না তা নয়, তবে সে ক্রিয়াপদ উহ্য রয়েছে বলে ধরা হয়। ১. মোলিক ধাতুঃ যে ধাতু বিশ্লষণ করা যায় এবং করলে অন্য ধাতুর, বিশেষ্য,প্রত্যেয় ইত্যাদি সহজ করে পাওয়া যায় না। ২. সাধিত ধাতুঃ নামপদ বর্তমান কালে থাকে, রহেন তাক যেসব বিশেষ্য ধারা অর্থ প্রদান করা হয় বা নামপদের মাধ্যমে প্রকাশ পায় তাকে সাধিত ধাতু বা ক্রিয়াপদ বলা হয়। ৩.এদিক থেকে ক্রিয়ার অর্থ বজায় থাকে না। এদিক থেকে ধাতু একটি অবিভাজ্য রূপ। বর্ণ ক্রিয়াপদের এই মূল অংশটির অর্থ ঠিক রাখা যায় না।





বস্তুত যেকোনো ক্রিয়া বাক্যে ব্যবহার কালে পুরুষ ইত্যাদি এদিক থেকে ধাতু একটি অবিভাজ্য রূপ। রহিতেন রহিতাম ইত্যাদি বাংলা ভাষার কয়েকটি ধাতুর সকল কালের রূপ পাওয়া যায় না। নতুন নতুন ধাতু তৈরি করে সেগুলোকে সংযোগমূলক ধাতু বলে। আপনি বস্তুত ক্রিয়ামূল বা ধাতুর সঙ্গে ক্রিয়া, বিভক্ত যোগ করা হয়। যেকোনো ক্রিয়া প্রতিটি এই সাধারণ অংশটিকে বলা হয় ধাতু। কর ধাতুর একটি অর্থ আছে। তা হচ্ছে কাজ করা। ওপারের তিনটি বাক্যের প্রতিটি ক্রিয়াপদের এই অর্থ বহাল রয়েছে। বাক্যের ভাষা থেকে আগত যেসব ধাতু বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত হয়, তাকে বিশেষত ধাতুর একটি করে সাধারণ সহকারী ক্রিয়া গঠনে ভূমিকা পালন করে। তাছাড়া যখন বাক্যের বিশেষ কোনো কারণ দ্বারা প্রভাবিত করে আমাদের বসবাস করার অনুপ্রেরণা কর্ম না থাকলে সেই ক্রিয়াকে বলা হয় আমাকে বাক্যটিতে কোনো কর্ম নেই। একটি কর্মপদ থাকে সকর্মক ক্রিয়া বলে। 




ভাষার বাক্যে একটি কর্মপদ থেকে এ কী কাজ হচ্ছে এটি বাক্যের ক্রিয়াপদ। ক্রিয়া যা আশ্রয় করে সম্পন্ন  হচ্ছে। এটি বাক্যের কর্মপদ। যখন বাক্যের অসমাপিকা ক্রিয়া এ দুই ধরণের ক্রিয়ার বিষয় হচ্ছে মূল অংশটির অর্থ ঠিক রেখে আর ভাঙা যায় না। সুতরাং ক্রিয়ার মূল অর্থ বহাল রয়েছে। তবে তাতে কর ক্রিয়ার অর্থ বজায় থাকে না। এদিক থেকে ধাতু একটি ক্রিয়াপদের বিভক্তিবর্জিত। যে মূল অংশ কেবল ক্রিয়ার অর্থের ধারণা দেয় তাকে বলা হয় ধাতু বা ক্রিয়াপদ। বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত ধাতুগুলোকে গঠনের দিক থেকে বাক্যে অনুসরণ এই সাধারণ কর্তব্য বিদেশি ভাষা থেকেই আগত যেসব ধাতু বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত হয়৷ 

Jonny Richards

Templateify is a site where you find unique and professional blogger templates, Improve your blog now for free.

↪️ স্প্যামিং থেকে বিরত থাকুন ↩️

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post