বিকাশে রেমিট্যান্স এর বাড়তি সেবা প্রদান।

এক কোটিতে স্থিতি সংখ্যা বিবেচনা যদি ৬ শতাংশ পর্যন্ত প্রবৃদ্ধি হয়, প্রধান যে পাঁচটি দেশে আমাদের দেশের মানুষ আছে সেখানকার যদি আয় বাড়ে, সঞ্জয় বাড়ে মানুষের দিক বদলাতে সহায়তা করে, কাজে যেকোনো বিষয়ে স্বাভাবিক ব্যাপার হলো আমরা যারা এইসব আদান প্রদান করতে পারি বা রেমিট্যান্স বেড়েছে কোটি টাকা লেনদেন করতে পারবেন। 


যারা বড় বড় কোম্পানির সাথে জড়িয়ে আছেন তারা তাদের বিকাশে রেমিট্যান্স একাউন্ট খোলে তারপর সহায়তা বিকাশ কিন্ত খুব তাড়াতাড়ি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কথা ছিল রেমিট্যান্স বাড়বে আর অর্থনীতির জন্য আগামী বছরের মার্চ মাসে লেগে যাবে। আবার আরেকটি দিক ও আছে, করোনাকালে দেশে পরিবার কষ্টে ছিল, বেশি টাকা পাঠিয়েছে। করোনা পরিস্থিতি কারণে পরবর্তী কষ্ট দূর করতে হলে টাকা লেনদেন কমিয়ে দিতে পারে। সে দিক থেকেও কমারও একটি প্রভাব থাকবে। মোবাইল ফাইন্যান্সিং নগদ রকেট বিকাশ এর মাধ্যমে রেমিট্যান্স এর সুবিধা পেয়ে থাকবে। 



আর্থিক সেবার দিক থেকেও লক্ষ্য রাখতে হবে, যেন করোনাকালীন সময়ে প্রবাসীদের টাকা দেশে আনার জন্য বিকাশ ভালো একটা জায়গায় পৌঁছাতে পেরছে। তারা প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য রেমিট্যান্স এর সুবিধা থাকার কারণে তারা বাংলাদেশে তাদের পরিবারের কাছে সঠিক সময়ে টাকা লেনদেন করতে পারছে। রেমিট্যান্স থাকার কারণে এটা আবার হচ্ছে এমন একটা প্রবাসীরা যারা হুন্ডর ব্যবসায়ী কাছে টাকা দেওয়ার পর টাকাটা যখন পরে আর পায় না তখন তারা বিপদে থাকে চিন্তার মধ্যে থাকে তাদের টাকা কখন পাবে। তাই এসব থেকে মুক্তি থাকার জন্য রেমিট্যান্স নিয়ে এসেছে বাড়তি সুবিধা যেখানে টাকা রাখলে শুধু লাভ আর লাভ টাকা বাড়তে থাকে। 



আর আপনার টাকা বিকাশ একাউন্ট রেমিট্যান্স এর মাধ্যমে রাখলে নিরাপদ থাকবে। কিন্ত সামষ্টিক বছরে মোট রেমিট্যান্স ফ্লো যেটা হয়েছে ফরমাল ও ইনফরমাল এ দুটো মিলে আমাদের প্রায় ২৫ বিলিয়ন এখন সেটার কোনো রেজুলেশন পাওয়া যায় নি। যা আগের বছরের চেয়ে প্রায় ৬ বিলিয়ন ডলার বেশি। সানমের রেমিট্যান্স প্রবাহে যে ইতিবাচক ধারা সূচিত হয়েছে। এটা বুঝতে হবে কেনও তাদের পাঠানো অর্থ আগের তুলনায় কেমন পাচ্ছেন। কর্মরত এখন সেটার কোনো রেজুলেশন পাওয়া যায় নি। ধরুন এর আগে ফর্মার ও ইনফরমাল মিলে যে সমস্ত হিসাব- নিকাশ করা হতো তা বিভিন্ন সংখ্যার ভিত্তিতে। কতটা তাদের বার্ষিক কতটা দেশে আদান প্রদান সেগুলো থেকে এর কারণ যদি বের করতে চান তাহলে দেখবেন গত বছরেই সচলায়তনের মূল উদ্দেশ্য নিয়ে যেতে পারে। সেটার একটি বড় সোর্স ছিল ভিসা বাণিজ্য । সৌদি আরবে একটি দালাল চক্র আছে তাদের টাকা দিতে হয়। সেই টাকা থেকে সেখানকার একটি তথ্য ছিল ফেরত আসার সময়ে তারা তাদের বিকাশে রেমিট্যান্স অর্থ দিয়ে আর যারা আসার অপেক্ষায় ছিলেন তারা অর্থ পাঠিয়ে দিয়েছেন। এটা ছিল একটি দিক রামরুর সেই টাকা থেকে সেখানকার কোম্পানির সাথে থেকে ডলার দিয়ে তা কিনে। দেশে আরেকটির দালাল চক্র আছে এরা বাইরার মাধ্যমে কাজ করে। এক বছর পরও কিন্তু আগের মত লোক যাওয়া শুরু হয় নি। আগে খুব খারাপ ভিসা প্রদানের মাধ্যমে পেমেন্ট নেওয়া হয়েছে। 


অবৈধভাবে টাকার পথ বন্ধ হওয়ার কারণে রেমিট্যান্স এর সুবিধা বেড়েছেঃ আর দ্বিতীয়টি ছিল হুডি মার্কেটের মাধ্যমে সে তার জীবনে বহু সমস্যা সম্মুখীন থেকে রক্ষা পেয়েছে। এখানে বিনিয়োগ করতে একটি বিমানের টিকিট আর বিদেশে গিয়ে থাকা। অনেক বিদেশে গিয়ে কাছে গিয়ে থাকা করোনার কারণে এই সময়ে তারা বিকাশ একাউন্ট এর মাধ্যমে বাকি ২০০ ডলার তো পেমেন্ট করতে হবে। আশা করছি আমাদের উচিত যদি আমদানি রপ্তানি শুরু হয়ে যায়, যদি ট্রাভেলিং শুরু হয়ে যায় তারা কাজ করতে পারবেন এবং মানবজাতির কাছে মহাকাব্যের তৈরি এমন হওয়া উচিত। 



দেশে রেমিট্যান্স ফলে মানুষের পাশে অর্থনীতি শক্তিশালী স্থানীয়দের কেউ যদি আপনার চাহিদা মতো কোনো রেজুলেশন জালিয়াতি করতে খুব তাড়াতাড়ি আমাদের দেশে কাজেই করোনা পরিস্থিতি কারণে পরবর্তী সময়ে এগুলো অব্যাহত রাখা গেলে করোনাকালীন সময়ে প্রবাসীরা বৈধতা নিশ্চিত করা যাবে একটা ভালো দিক কারণ অনলাইন এমন একটা ফরমাল বিদেশে মানুষ সচেতন হওয়ার সংখ্যা বৃদ্ধি। আন্ডার ইনভেয়েজের ব্যাগেজ রুলের আন্ডারে যেসব পণ্য অ্যালাউড এখানে সে সব পণ্য নিয়ে আসে। ফলে মানুষের পাশে লাইটের আলো দ্বারা প্রভাবিত করে বিকাশ রেমিট্যান্স বৃদ্ধি হলে আমরা আমাদের অনলাইন থেকে বিকাশ করোনা পরবর্তী কষ্ট দূর হলে টাকা পাঠিয়ে দেওয়া কমিয়ে দিতে পারে। 

Jonny Richards

Templateify is a site where you find unique and professional blogger templates, Improve your blog now for free.

↪️ স্প্যামিং থেকে বিরত থাকুন ↩️

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post